তেলের দাম রোজার পর বাড়বে- এমন আভাস পেয়ে বেশিরভাগ ব্যবসায়ী ঈদের আগে থেকেই তেল মজুত করতে শুরু করেন। এতে বাজারে দেখা দেয় তেলের সংকট।

লুকিয়ে রাখা সেসব তেল উদ্ধারে চলতি সপ্তাহে দেশজুড়ে অভিযানে নামে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। বেরিয়ে আসতে থাকে বেশি দামে বিক্রির জন্য তেল লুকিয়ে রাখার প্রমাণ।

জেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যে জানা গেছে, রাজধানী ছাড়া সারা দেশে গত শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত জব্দ করা হয়েছে অবৈধভাবে মজুত করা ১০ লাখ ৪১ হাজার ৪২২ লিটার ভোজ্যতেল। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পাশাপাশি প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এসব অভিযান অংশ নেয়। জব্দ করা এসব তেল ন্যায্য দামে বিক্রি করা হয় সাধারণ মানুষের কাছে।

রাজশাহী

রাজশাহী বিভাগে গত ৫ দিনে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ৭৫ হাজার ৬২৭ লিটার লুকিয়ে রাখা ভোজ্যতেল জব্দ করা হয়। এর মধ্যে রাজশাহী ও পাবনায় জব্দ হওয়া তেলের পরিমাণ বেশি।

রাজশাহীতে খুঁজে পাওয়া গেছে মোট ১ লাখ ৫৭ হাজার ৩৯ লিটার তেল। অবৈধভাবে মজুতের দায়ে গ্রেপ্তার করা হয় ৭ জনকে। জরিমানা করা হয় ১ লাখ ৯১ হাজার টাকা।

এর মধ্যে পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর বাজারে মঙ্গলবার বিকেলে চারটি গুদাম ও একটি ট্রাক থেকে ৯২ হাজার ৬১৬ লিটার ভোজ্যতেল জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয় পাঁচ জনকে।

পাবনার সদর, ঈশ্বরদী, সুজানগর, বেড়া ও সাঁথিয়ায় ৫ দিনে অভিযান চালিয়ে পাওয়া গেছে ১ লাখ ২৪ হাজার ১৩৭ লিটার তেল।

সিরাজগঞ্জে জব্দ হয়েছে ৪১ হাজার লিটার সয়াবিন তেল। জেলার উল্লাপাড়া, বেলকুচি ও সলঙ্গা থানা এলাকার বাজারগুলোতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এই অভিযান চালিয়ে ৬ ব্যবসায়ীকে সাজা দেয়।

বগুড়ায় অভিযানে পাওয়া গেছে ৪৩ হাজার ৫৯২ লিটার তেল।

এর মধ্যে বুধবার দিনব্যাপী বগুড়া সদর, গাবতলী ও কাহালু উপজেলায় তিনটি অভিযান চলে। এ দিন কাহালুতে সবচেয়ে বেশি ৭ হাজার লিটার, গাবতলীতে ৪ হাজার ৯০০ লিটার ও শহরের নামাজগড় এলাকায় লক্ষ্মী ট্রেডার্স নামে একটি দোকানে ৬৮৪টি বোতলজাত তেল জব্দ করা হয়।

পরদিন বগুড়ার শেরপুরের হাটখোলা রোড এলাকায় আনোয়ার হোসেন নামে এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে মিলেছে ৩১ হাজার ৮ লিটার সয়াবিন তেল।

নাটোরের বড়াইগ্রাম, সদর উপজেলার নিচাবাজার ও স্টেশন বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৫ হাজার ৩৫৯ লিটার সয়াবিন তেল জব্দ করা হয়।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের বটতলা হাট এলাকার মেসার্স কাজল স্টোর নামে একটি দোকানের গুদামে ৪ হাজার ৫০০ লিটার তেল পেয়ে দোকানমালিক আবু বাক্কার আলী কাজলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

খুলনা বিভাগ

এই বিভাগে রাজশাহীর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ লাখ ১৮ হাজার ৪৪৬ লিটার তেল জব্দ করা হয়েছে। জরিমানা করা হয়েছে ৪ লাখ ৩৫ হাজার টাকা।

এর মধ্যে সব থেকে বেশি তেল পাওয়া গেছে খুলনার বড়বাজারে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বাজারের তিনটি প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া যায় ২ লাখ ২২ হাজার ৬২০ লিটার খোলা তেল। এ বাজারে গত মঙ্গলবার আরেকটি গুদাম থেকে ৪০ হাজার লিটার সয়াবিন তেল জব্দ করা হয়।

এ সপ্তাহে বাগেরহাটে দুটি অভিযানে ৫ হাজার ৪১০ লিটার তেল জব্দ করে ৩ ব্যবসায়ীকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে বৃহস্পতিবার এক ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ৪২ হাজার ২৪ লিটার তেল জব্দ করেছে প্রশাসন।

যশোরে মঙ্গল ও বুধবার ৭ হাজার ৪১৮ লিটার তেল মজুদ করার দায়ে দুই ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

এছাড়া গত ১১ মে সাতক্ষীরার পুরাতন সাতক্ষীরা এলাকার সাকার মোড়ের শারমিন ডিপার্টমেন্টাল স্টোর ও সুলতানপুর বড়বাজারে অভিযান চালিয়ে ৯৭৪ লিটার সয়াবিন তেল জব্দ করা হয়।

মাগুড়া, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, নড়াইল ও চুয়াডাঙ্গা থেকে অভিযানের তথ্য পাওয়া যায়নি।

রংপুর বিভাগ

গত ৫ দিনে এই বিভাগের বিভিন্ন গুদাম থেকে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭২০ লিটার তেল জব্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মজুদ পাওয়া গেছে ঠাকুরগাঁওয়ে, যার পরিমাণ ৭৯ হাজার ২৫০ লিটার।

রংপুরে ৬৭ হাজার ৩৬২ লিটার ভোজ্যতেল জব্দ করা হয়েছে বলে জানান ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আরিফ মিয়া।নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ বাজারে একটি দোকানে মিলেছে ৭ হাজার লিটার তেল। দিনাজপুরে জব্দ করা তেলের পরিমাণ ৪ হাজার লিটার। এছাড়া ৫ দিনে গাইবান্ধায় ৭০০ লিটার, পঞ্চগড়ে ৩২০ লিটার সয়াবিন তেল, কুড়িগ্রামে জব্দ করা হয়েছে ৮৮ লিটার তেল।

এই বিভাগে লালমনিরহাটে এখনও কোনো অভিযান হয়নি।

ঢাকা বিভাগ

রাজধানী ছাড়া এই বিভাগের ৭ জেলায় গত শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৫৫ হাজার ২১২ লিটার ভোজ্যতেল জব্দ করা হয়েছে। সেগুলো পরে ন্যায্যমূলে সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রি করা হয়।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অবৈধ মজুদ পাওয়া যায় গাজীপুরে। এই জেলায় মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার মিলিয়ে ২৫ হাজার ৩১৬ লিটার তেল জব্দ করে বিক্রি করা হয়। শরীয়তপুরে পাওয়া যায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৫ হাজার ৭০০ লিটার। মানিকগঞ্জে উদ্ধার হয়েছে ১১ হাজার লিটার।

নারায়ণগঞ্জে ১ হাজার ২৬০ লিটার, নরসিংদীতে ১ হাজার ২৪ লিটার, ফরিদপুরে ৭১২ লিটার এবং কিশোরগঞ্জে ২০০ লিটার উদ্ধার করা হয়।

অন্য ৬ জেলায় এ পাঁচদিনে তেলের কোনো অবৈধ মজুত পাওয়া যায়নি।

চট্টগ্রাম বিভাগ

শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৫ দিনে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে ৫১ হাজার ৯৯৭ লিটার তেল উদ্ধারের পর ৮ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২৩ হাজার ২২৫ লিটার সয়াবিন তেল জব্দ করা হয়েছে চট্টগ্রামে।

জেলার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ ফয়েজ উল্ল্যাহ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাজারে তেল সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আমরা নিয়মিত তদারকিমূলক কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছি৷ ভোক্তাদের অধিকার রক্ষায় অবৈধ মজুতদারদের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান।

কুমিল্লায় ১৭ হাজার ৩৬৪ লিটার তেলের অবৈধ মজুত পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন জেলার ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আছাদুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘গত রোববার ২ হাজার ৫০০ লিটার, সোমবার ১ হাজার লিটার, বুধবার ৫ হাজার ৫০০ লিটার এবং বৃহস্পতিবার ৮ হাজার ৩৬৪ লিটার তেল জব্দ করে বিক্রি করা হয়।’

এছাড়া লক্ষ্মীপুরে ৬ হাজার লিটার, খাগড়াছড়িতে ৩ হাজার ৭০০ লিটার, ফেনীতে ৯২৮ লিটার, কক্সবাজারে ২৪০ লিটার, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩৪০ লিটার এবং নোয়াখালীতে ২০০ লিটার তেল জব্দ করা হয়েছে।

ময়মনসিংহ বিভাগ

এই বিভাগের ৪ জেলায় এ কয় দিনে জব্দ করা হয় ৩০ হাজার ৬২ লিটার তেল।

এর মধ্যে বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠারবাড়ী বাজারে ২০ হাজার লিটার তেল পেয়ে মেসার্স সেলিম ওয়েল মিলকে ১০ হাজার টাকা ও আঠারবাড়ী ওয়েল মিলকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ময়মনসিংহের সহকারী পরিচালক নিশাত মেহের এসব তথ্য জানিয়েছেন।

বুধবার দুপুরে নেত্রকোণার মোহনগঞ্জ উপজলায় সদরের কাচারি রোডের মেসার্স মঙ্গল দত্ত ও পারুল ভান্ডার নামের দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের গুদাম থেকে ৭৩২ লিটার বোতলজাত তেল জব্দ করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

একইদিন বিকেলে কলমাকান্দা উপজেলার ব্যবসায়ী জহিরুল ইসলাম মোস্তফার গুদাম থেকে ৩ হাজার ৭০০ লিটার তেল জব্দ করা হয়।

শেরপুরের না‌লিতাবাড়ীতে বিক্রি না করে লুকিয়ে রাখা ৫ হাজার লিটার তেল জব্দ করা হয়। জেলার গাজীর খামার বাজারে সাথী স্টোর নামে একটি খুচরা বিক্রেতার দুইটি গুদাম ও বাসায় পাওয়া যায় আরও ৫ হাজার লিটার তেল।

জামালপুরের দুইটি দোকান থেকে বৃহস্পতিবার দুপুরে জব্দ করা হয় ৪ হাজার ৩৩০ লিটার সয়াবিন তেল।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর জামালপুরের সহকারী পরিচলাক আরিফুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এই দোকানগুলোতে তেল বিক্রি না করে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছিল।’

বরিশাল বিভাগ

এই বিভাগে শনিবার থেকে এখন পর্যন্ত বিক্রি না করে লুকিয়ে রাখা ২৭ হাজার ৬৫৯ লিটার ভোজ্যতেল উদ্ধার করে জনসাধারণের মধ্যে বি‌ক্রি করা হয়েছে।

এ বিভাগে জেলার সংখ্যা ছয়টি, এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি তেল উদ্ধার হয়েছে ঝালকাঠিতে। বরিশাল, বরগুনাত ও পিরোজপুরেও কিছু তেল পাওয়া গেছে। পটুয়াখালী ও ভোলায় কোনো লুকানো তেল পাওয়া যায়নি এ গত ৫ দিনে।

ঝালকা‌ঠির তামাকপ‌ট্টি এলাকায় সোমবার মনোজ স্টোরে অভিযান চালি‌য়ে ৭০০ লিটার সয়াবিন তেল উদ্ধার করা হয়। দোকান মালিককে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং উদ্ধার করা তেল আগের দামে বিক্রি করা হয়।

মঙ্গলবারের অভিযানে অবৈধভাবে তেল মজুদ করার দায়ে ব্যবসায়ী গৌতম হালদারকে ৩০ হাজার টাকা ও বিমল রায় স্টোরকে ২ হাজার টাকা জ‍রিমানা করা হয়। গৌতমের গুদাম থেকে ১৩ হাজার ৭৪৬ লিটার তেল উদ্ধার করা হয়।

ভোক্তা সংরক্ষণ অ‌ধিদপ্তর ব‌রিশাল জেলার সহকা‌রী প‌রিচালক শাহ সোয়েব জানান, বৃহস্পতিবার রহমতপুর বাজারে ৬১৫ লিটার, বাটাজোর বাজারে ১ হাজার ২৩০ লিটার খোলা তেল উদ্ধার করা হয়। জনপ্রিয় স্টোর থেকে উদ্ধার করা হয় ২৬৪ লিটার মোড়ক জাত সয়াবিন তেল।

বুধবার হাটখোলা এলাকায় এক‌টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে তিন ড্রাম তেল পাওয়া যায়। আগের দিন বিভিন্ন এলাকায় উদ্ধার হয় ৭০০ লিটার।

বরগুনা জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বিপুল বিশ্বাস জানান, পাথরঘাটা বাজারে শাহিন স্টোরে বিক্রি না করে ৩ হাজার লিটার তেল লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। এগুলো আগের দামে সাত দিনের মধ্যে বিক্রি করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এসব ঘটনায় দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে মোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার শ্রীরামকাঠী বাজারের কয়েকটি দোকানের গুদামে বৃহস্পতিবার অভিযান চালিয়ে ১০ হাজার ৪০৪ লিটার সয়াবিন ও পাম তেল জব্দ করা হয়েছে। সহকারী কমিশনার (এসিল্যান্ড) আল-মামুন নিউজবাংলাকে জানান, এর মধ্যে ৭ হাজার ৫৪৮ লিটার সয়াবিন তেল ও ২ হাজার ৮৫৬ লিটার ছিল পাম তেল।

সিলেট

গত বুধবার থেকে ২ দিনে বিভাগের ৪ জেলা থেকে ২৩ হাজার ৬৯৯ লিটার তেল জব্দ করা হয়েছে। এসব তেল নতুন করে দাম বাড়ানোর আগের দামে বিক্রির পাশাপাশি মজুদকারীদের জরিমানা করা হয়।

সিলেট নগরের কালিঘাটে মাহের ব্রাদার্স নামে একটি প্রতিষ্ঠানের গুদাম থেকে মঙ্গলবার ‌৫ হাজার লিটার সয়াবিন তেল জব্দ করা হয়। পরদিন কাজীটুলা এলাকায় কামাল ব্রাদার্স নামে প্রতিষ্ঠানের মালিক কামাল আহমেদের বাসা থেকে জব্দ করা হয় ৪ হাজার ৬৯৯ লিটার তেল। তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার চিনাকান্দি বাজারে অভিযান চালিয়ে ১ হাজার লিটার, দোয়ারাবাজার উপজেলায় ৬ প্রতিষ্ঠান থেকে ৮ হাজার লিটার তেল জব্দ করা হয়েছে।

মৌলভীবাজারের প্রায় ৪ হাজার লিটার তেল জব্দ করা হয়েছে দুদিনে। এর মধ্যে বড়লেখায় মেসার্স সামছু অ্যান্ড ব্রাদার্সের গুদামে থেকে ৩ হাজার ৫০০ লিটার তেল পাওয়া গেছে।

হবিগঞ্জে গত শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত জেলা সদর, নবীগঞ্জ ও শায়েন্তাগঞ্জে তিনটি অভিযান চালানো হয়। এ সময় ৫০০ লিটার তেল জব্দ করা হয়। জরিমানা করা হয় ৮ জন ব্যবসায়ীকে।

আপনার মন্তব্য